Books available in: Bangladesh

  • Book #17
    Tides of Fire: A Sigma Force Novel

    দ্য টাইটান প্রজেক্ট—অস্ট্রেলিয়ার উপকূলে অবস্থিত এই আন্তর্জাতিক গবেষণা স্টেশন আবিষ্কার করে বসল মৃতপ্রায় এক সাগরে, অদ্ভুত প্রাণবৈচিত্রময় অঞ্চল। সেখানকার প্রবালগুলো বর্তমান সব বৈজ্ঞানিক ধারণাকে বুড়ো আঙুল দেখালেও, বহন করছে অভাবনীয় এক ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি।

    কিন্তু ঘটনাপ্রবাহে ওই এলাকার একটা সামরিক সাবমেরিন নষ্ট হলে শুরু হয় নৃশংস আক্রমণ। ফলশ্রুতিতে দেখা যায় ভূতাত্ত্বিক বিপর্যয়, যা পুরো অঞ্চলটাকেই অস্থিতিশীল করে তোলে।
    প্রচণ্ড ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত আর মারাত্মক সুনামি সাক্ষ্য দিচ্ছে—আরও বড়ো বিপর্যয় আসন্ন.. কেননা সাগরের বেশ কয়েক মাইল নিচ থেকে মাথাচাড়া দিতে চাইছে এমন একটা কিছু, যা আত্মগোপন করে ছিল বিগত একটা সহস্রাব্দ ধরে।

    ভয়ানক এক ভবিষ্যত থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতে চাইলে গ্রে পিয়ার্স আর সিগমা ফোর্সকে এমন এক চাবি খুঁজে বের করতে হবে, যা সমাহিত আছে অতীতে… লুকানো আছে অ্যাবোরিজিনাল পুরাণের গহিনে।

    তবে সিগমা যা উন্মোচিত করবে তা আরও বেশি ভীতিকর—এমন কিছু একটা যা হয়তো মানবতার ভিত্তিকেই নাড়িয়ে দেবে।


  • Book #16
    Kingdom of Bones: A Sigma Force Novel

    শুরুটা হলো…আফ্রিকায়।

    কঙ্গোর ছোট্ট একটা গ্রামে, জাতিসংঘের পাঠানো একটা দল আবিষ্কার করে বসল অসম্ভব রকমে বিপজ্জনক একটা ব্যাপার। অজানা এক শক্তি ছেলেখেলা করছে বিবর্তন নিয়ে। নারী, পুরুষ, শিশু—একে-একে সবাই পরিণত হচ্ছে প্রাণহীন মূর্তিতে। তাদের চারপাশের প্রকৃতি—গাছপালা আর পশুপাখি—চোখের পলকে হয়ে উঠেছে আরও ধূর্ত, আরও হিংস্র। তারা বিবর্তিত হচ্ছে চোখ ধাঁধানো গতিতে। শুধু কঙ্গো নয়, পুরো আফ্রিকাতেই আচম্বিতে ছড়িয়ে পড়ছে এই রূপান্তর; হুমকি দিচ্ছে বৈশ্বিক তাণ্ডবের।
    কিন্তু এর পেছনে কারণটা কি প্রাকৃতিক? নাকি অন্য কেউ নাড়ছে কলকাঠি?

    কেন এই আচানক নৃশংসতা?

    এদিকে কমান্ডার গ্রে পিয়ার্স এবং তার দল, সিগমা ফোর্স, অভাবনীয় সব কিছুর জন্যই প্রস্তুত। নিজেকে চড়া মূল্য দিতে হলেও, পৃথিবীকে তারা রক্ষা করে এসেছে এতদিন। কিন্তু এই বুদ্ধিমান, বিজ্ঞানী-কাম যোদ্ধারাও এই হুমকির আগা-মাথা কিছুই বুঝতে পারছে না…তাই তারা এটাও জানে না—কীভাবে রুখতে হবে আগ্রাসনকে। ওয়াশিংটন ডি.সি. থেকে শুরু করে তারা ছুটে গেল আফ্রিকার ঘন জঙ্গলে—জবাব খোঁজার মানসে।
    কিন্তু আবিষ্কার করল, শিকারি হয়ে গেলেও কখন যেন নিজেই বনে গেছে শিকার!

    প্রকৃতি-মাতা কি তাহলে—রক্তিম দাঁত আর রক্তাক্ত নখরের সাহায্যে—মানবজাতির ধ্বংস রচনায় মন দিয়েছে?

  • Unrestricted Access: New and Classic Short Fiction

    নিউ ইয়র্ক টাইমস #১ বেস্টসেলার জেমস রলিন্সের অসাধারণ কিছু ছোটগল্প ও একেবারে নতুন একটি নভেলা নিয়ে সাজানো হয়েছে এই বইটি। সব মিলিয়ে মোট বারোটি গল্প পাচ্ছেন জেমস রলিন্সের এই বইতে।

    আনরেস্ট্রিকটেড অ্যাক্সেসের মূল আকর্ষণ সান ডগস গল্পটি। সনোরা মরুভূমিতে হেঁটে বেড়াবার সময়, আচমকা শোনা একটা গুলির শব্দ মারাত্মক বিপদের দিকে ঠেলে দিল টাকার ও কেইনকে। অ্যারিজোনার স্থানীয় গোত্রগুলোর লুকিয়ে রাখা এক সত্য, যা প্রকাশিত হলে বদলে যাবে ভবিষ্যৎ-হুমকির মুখে ফেলে দিল দুই আত্মার বন্ধু, কেইনের সঙ্গে টাকারের সম্পর্ককে।

    অন্য গল্পগুলোর মাঝে আছে: দ্য পিট, যার কেন্দ্রে আছে অপহৃত এক কুকুর, যাকে মেরে-পিটে নামিয়ে দেয়া হয়েছে কুকুর-যুদ্ধের রিঙে; আছে ট্যাগার, যে গল্পের মাধ্যমে জেমস রলিন্সের লেখা ফ্যান্টাসির স্বাদ পাবেন প্রিয় পাঠক। সেই সঙ্গে সিগমা ফোর্সের গল্প: দ্য মিডনাইট ওয়াচ, দ্য স্কেলেটন কী, ট্র্যাকার, কোয়ালস্কি’স ইন লাভ তো থাকছেই।

    আর থাকছে দি অর্ডার অভ দ্য স্যাঙ্গুইনস সিরিজের দুটো গল্প: ব্লাড ব্রাদার্স এবং সিটি অভ স্ক্রিমস।
    রলিন্সের ভক্ত হলে, অ্যাডভেঞ্চার, রহস্য, ইতিহাস, আর বিজ্ঞানের মিশেলে লেখা গল্পের সংকলন, আনরেস্ট্রিকটেড অ্যাক্সেস হাতে না নিয়ে উপায় নেই।


  • Book #5
    The Last Odyssey: A Sigma Force Novel

    বিশ্বখ্যাত দুই মহাকাব্য—ইলিয়াড এবং ওডেসি। এই দুই মহাকাব্যের কতটুকু ইতিহাস-নির্ভর? আর কতটুকুর জন্ম হয়েছে মানব কল্পনার গহীন থেকে?
    যদি কল্পনাই হয়ে থাকে, তাহলে কেন বরফের রাজ্যে আটকা পড়া আরব বজরায় পুরাণের দানোদের হাতে খুন হতে হবে একজন বিজ্ঞানীকে?
    যদি বাস্তব হয়, তাহলে কোথায় সেই সাইক্লপস? কোথায় সারবেরাস? মিনেটর? অন্য সব দানো?
    বজরা-রহস্য সমাধানে গ্রিনল্যান্ডে গিয়ে অপহৃত হলো ড. ইলেনা কারগিল। আরেকটা পরিচয় আছে ওর—সে সিনেটর কারগিলের মেয়ে।
    বান্ধবীকে উদ্ধার করতে সেখানে পা রাখল মারিয়া, সঙ্গে কোয়ালস্কি। ওদের সঙ্গে যোগ দিল গ্রে এবং শেইচানও।
    বনু মুসা নামের রহস্যময় এক সঙ্ঘ দেখা দিল দৃশ্যপটে। ওদের ধারণা-ওডিসিয়াসে বর্ণিত গল্পের অনেকটাই সত্যি। মহাপ্রলয়কে ত্বরান্বিত করার মানসে সেই দানবদেরকে হাতে পেতে চায় তারা।
    মুখোমুখি দুই আদর্শ নিয়ে খাড়া হলো সিগমা আর বনু মুসা।
    কিন্তু গ্রেরা জানে না, এই নাটকের রয়েছে আরো অনেক কুশীলব।
    টারটারাস কি সত্যি? নাকি হোমারের কল্পনা?
    সেই প্রশ্নের উত্তর লেখা আছে দ্য লাস্ট ওডিসির পাতায়।


  • Book #14
    Crucible: A Sigma Force Adventure

    ক্রিসমাসের সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে কমান্ডার গ্রেসন পিয়ার্স দেখল: বাড়িঘরের অবস্থা লণ্ডভণ্ড! গর্ভবতী প্রেমিকা শেইচান নিখোঁজ, রান্নাঘরের মেঝেতে অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে প্রিয় বন্ধুর স্ত্রী এবং সিগমা ফোর্সের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড, ক্যাট ব্রায়ান্ট। কী হয়েছে তা জানার একমাত্র উপায় সে-ই।
    কিন্তু কীভাবে জানাবে ক্যাট?

    অবশেষে গবেষকদের অক্লান্ত চেষ্টায় খোলা হলো অজ্ঞান ক্যাটের মস্তিষ্কের তালা। কিন্তু শর্ত আছে…প্রশ্ন করা যাবে মাত্র হাতেগোনা কয়েকটা।
    সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর সিগমা ফোর্সকে ঠেলে দিল পঞ্চদশ শতকের স্প্যানিশ ইনকুইজিশনের শতাব্দী পুরনো কিংবদন্তির মুখে। মানব ইতিহাসের কুখ্যাততম মধ্যযুগীয় লিপি ‘হ্যামার অভ উইচেস’-এর গোলকধাঁধা ঘেঁটে বের করতে হবে এমন কিছু সত্যি, যা প্রতিষ্ঠিত বর্তমানকেও দাঁড় করাবে সন্দেহের সামনে।
    এবং সবশেষে হাজির হবে কালজয়ী এক প্রশ্ন, ‘আত্মা কী?’

    অপরদিকে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স জগতের কালজয়ী আবিষ্কার দখলে নিতে মরিয়া একের-পর-এক সংগঠন। পরিবারের সদস্যদের বাঁচাতে চাইলে গ্রে আর মঙ্ককেও শামিল হতে হবে ইঁদুর-দৌড়ে।

    সফল হতে পারবে তো সিগমা ফোর্স?

  • The Seventh Plague: A Sigma Force Adventure

    বাইবেলে বর্ণিত মহামারীগুলোর ঘটনা কি সত্যি?
    যদি তাই হয়, তাহলে আবার কি দেখা দিতে পারে তাদের প্রাদুর্ভাব? বিশ্বব্যাপী?

    সুদানের মরুভূমিতে উধাও হবার দুই বছর পর, আচমকা উদয় হলেন ব্রিটিশ প্রফেসর হেনরি ম্যাককেব। প্রায় উন্মত্ত ভদ্রলোকের ফিসফিস করে বলা গল্প কোন সভ্য কানে পৌঁছাবার আগেই মারা গেলেন বেচারা। ময়নাতদন্তে দেখা গেল অদ্ভুত এক ব্যাপার। প্রফেসরকে কেউ মমি বানাতে শুরু করেছে…

    …জীবন্ত অবস্থাতেই!

    আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য লন্ডনে নিয়ে আসা হলো তার দেহ। ঠিক তখনই মিশর থেকে জানা গেল গা শিউরানো এক সংবাদ। যে চিকিৎসক-দলটা প্রফেসরের ময়নাতদন্ত করেছিল, তারা অজানা রোগে আক্রান্ত হয়েছে! আর সেই রোগটা অপ্রতিরোধ্য গতিতে বিস্তার হচ্ছে কায়রো জুড়ে।

    বিপদের আশঙ্কায় প্রফেসরের এক সহকর্মী যোগাযোগ করল তার অনেক দিনের বন্ধু, পেইন্টার ক্রোর সাথে। জানা গেল, বাইবেলে বর্ণিত সেই দশটি মহামারীর সত্যতা প্রমাণের জন্য মরুভূমিতে পা রেখেছিলেন প্রফেসর। মহামারীর প্রকোপ বাড়ার সাথে সাথে একটাই প্রশ্ন জাগল সবার মনে… …আবারও কি পৃথিবী দেখা পেতে যাচ্ছে ওই মহামারীগুলোর?


  • Book #10
    The 6th Extinction: A Sigma Force Novel

    দূরের একটা মিলিটারি রিসার্চ স্টেশন থেকে শোনা গেল একটা নিদারুণ যন্ত্রণাক্লিষ্ট ফোনকল…যার শেষটা হলো একটা হিমশীতল অনুরোধের মাধ্যমে: আমাদের সবাইকে মেরে ফেলুন! কাছের ঘাঁটি থেকে সামরিক বাহিনীর সদস্যরা ছুটে গিয়ে আবিষ্কার করল: স্টেশনের সবাই মৃত…কেবল বিজ্ঞানীরাই নয়, নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে পঞ্চাশ বর্গমাইলের প্রত্যেকটা জীবিত প্রাণ: প্রতিটা প্রাণী, উদ্ভিদ এবং কীটপতঙ্গ…মায় ব্যাকটেরিয়া পর্যন্ত! সম্পূর্ণ নিষ্ফলা হয়ে গেছে জমিন—ছড়িয়ে পড়ছে রোগ। অনিবার্যকে থামাতে কমান্ডার গ্রে পিয়ার্স এবং সিগমাকে এমন এক হুমকির জট খুলতে হবে, যার শেকড় রয়েছে সুদূর অতীতে; যখন অ্যান্টার্কটিকায় ছিল সবুজের রাজত্ব আর পৃথিবীর সমস্ত প্রাণী ছিল বিপদসংকুল অবস্থায় । আলেকজান্দ্রিয়ার হারিয়ে যাওয়া লাইব্রেরি থেকে উদ্ধার করা একটা প্রাচীন মানচিত্র থেকে পাওয়া সূত্র অনুসরণ করে প্রাচীন মহাদেশের সত্যটি আবিষ্কার করে সিগমা…মৃত্যুর নতুন যে রূপ চাপা পড়েছিল বরফের শত শত মাইল নিচে।

    হিমায়িত অতীতে লুকিয়ে থাকা সহস্রাব্দ-প্রাচীন গোপন রহস্য থেকে আজকের অন্ধকারাচ্ছন্ন জঙ্গলের গহীনে সমাহিত রহস্য পর্যন্ত…প্রতিটা ক্ষেত্রে এমন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে, যার অভিজ্ঞতা সিগমার আজ পর্যন্ত হয়নি: মানবজাতির আসন্ন বিলুপ্তি বন্ধ করা।

    কিন্তু…ইতোমধ্যেই কি খুব বেশি দেরি হয়ে গেছে?


  • Book #1
    The Kill Switch: A Tucker Wayne Novel

    নিকৃষ্টকে নিকৃষ্টতমের হাত থেকে রক্ষা করাই ওদের কাজ।
    প্রাক্তন আর্মি-রেঞ্জার, টাকার ওয়েইন এবং ওর পার্টনার, বেলজিয়ান শেফার্ড কেইনকে এ কারণেই চেনে সবাই। রাশিয়ান বিলিয়োনিয়ার, বোগদান ফেদোসিভকে গুপ্ত-আততায়ীর হাত থেকে রক্ষা করার পর, রাতের আঁধারে নতুন এক মিশন পেল ওরা…সিগমা কমান্ডার, পেইন্টার ক্রোয়ের কাছ থেকে!

    আরেক রাশিয়ান বিলিয়োনিয়ার, প্রখ্যাত বিজ্ঞানী আব্রাম বুকোলভকে বের করে আনতে হবে রাশিয়া থেকে। কিন্তু জানে টাকার, কাজটা এত সহজ হলে ওদেরকে দরকার হতো না সিগমার।

    খেয়ালি বিজ্ঞানীর সঙ্গী হয়েছে আনিয়া বুকোলভ ও ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট, স্ট্যানিমির উতকিন। একজনকেই যেখানে উদ্ধার করা প্রায় অসম্ভব, সেখানে তিন-তিন জন!

    এদিকে অচিরেই জানা গেল, এদের মাঝে রয়েছে একজন বিশ্বাসঘাতক। বুকোলভের পেছনে লাগা জেনারেল আর্তুর খাযরিনের সঙ্গে হাতে-হাত মিলিয়ে কাজ করে চলছে সে।

    উদ্দেশ্য?

    লুকা।

    প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে টিকে আসা লুকাকে মানবতার জন্য আশীর্বাদ হিসেবে ব্যবহার করতে চায় বুকোলভ…কিন্তু খাযরিন দেখতে পাচ্ছে কেবলই তার ধ্বংসাত্মক প্রভাব।

    প্রখ্যাত উদ্ভিদবিদ তথা চিকিৎসক তথা বোয়ের যোদ্ধা পাউলোস ডি ক্লার্কের ডায়েরি পাওয়া সূত্র ব্যবহার করে টাকাররা চলল লুকা উদ্ধারে, কিন্তু পিছিয়ে নেই খাযরিনও।

    রাশিয়া থেকে দক্ষিণ আফ্রিকা, সেখান থেকে নামিবিয়া হয়ে ওদের অভিযান শেষ হলো আমেরিকার মাটিতে।

    কার হলো জয়?

    লুকার কথা কি মানুষ ভালবাসার সঙ্গে স্মরণ করবে? নাকি কাঁপবে নামটা শুনে?


  • Book #8
    Bloodline: A Sigma Force Novel

    গ্যালিলি, ১০২৫, প্রাচীন এক ক্যাথেড্রালে টেম্পলার নাইটদের একজন খুঁজে পেল হাজার বছর ধরে লুকিয়ে রাখা এক নিদর্শন। যেন তেন নয় তা—বাকাল ইশু, যিশু খ্রিষ্টের লাঠি। যার কাছে পাওয়া গেল, তিনিও যেন-তেন কেউ নন। তার দাবী শত শত বছর ধরে পৃথিবীর বুকে হাঁটছেন!

    সময়কে এক হাজার বছর সামনে নিয়ে আসি। হর্ন অভ আফ্রিকার উপকূলে সোমালি জলদস্যুরা হাইজ্যাক করল এক ইয়ট, সেই সাথে অপহরণ করল এক গর্ভবতী আমেরিকান মেয়েকে। কমান্ডার গ্রে পিয়ার্সকে মা হারাবার শোক ভুলে নামতে হলো কাজে। কেননা এই মেয়েটি কোনও সাধারণ মেয়ে নয়।

    সে যে আমেরিকার প্রেসিডেন্টের মেয়ে!
    সময়ের বিরুদ্ধে লড়তে থাকা গ্রের দলের সাথে যোগ দিল আরও দুজন যোদ্ধা: প্রাক্তন আর্মি রেঞ্জার টাকার ওয়েইন আর তার সামরিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কুকুর, কেইন।
    খোদ আমেরিকার ক্যারোলাইনাতে বোমা বিস্ফোরিত হলো এক ফার্টিলিটি ক্লিনিকে। সর্ষের ভেতর থেকে উঁকি দিল ভূত। জানা গেল, আমাদের জেনেটিক কোড অদল-বদলের চেষ্টায় মত্ত এক গুপ্ত সঙ্ঘ।

    মনুষ্যত্বকে উদ্দেশ করে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিল সেই সঙ্ঘ: অমর হতে চাও? বাঁচতে চাও চিরদিন?


  • Book #6
    The Doomsday Key: A Sigma Force Novel

    প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে বায়োহ্যাজার্ড ল্যাবে মারা গেলেন নামকরা এক জিন গবেষক।

    রোমে এক ভ্যাটিকান প্রত্নতত্ত্ববিদের মৃতদেহ পাওয়া গেল সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকায়।

    অন্যদিকে, আফ্রিকার রেডক্রস ক্যাম্পে নৃশংসভাবে খুন হলো এক ইউএস সিনেটরের ছেলে।

    অদ্ভুত মিল পাওয়া গেল এই খুন তিনটার মধ্যে। সবগুলো মৃতদেহের গায়ে বসিয়ে দেয়া হয়েছে ড্রুইডিক প্যাগান ক্রস চিহ্ন!

    খুনগুলোর তদন্ত করতে গিয়ে গ্রেসন পিয়ার্স আর তার সিগমা টিম ছুটল যেন সময়ের বিপরীতে, কয়েকশো বছর আগে ঘটে যাওয়া এক ভয়াবহ অপরাধের সামনে—যেটা বদলে দিতে পারত মানবজাতির ইতিহাস।

    আর সেই ইতিহাসেরও ইতিহাস লুকিয়ে আছে মধ্যযুগীয় এক দুর্বোধ্য কোডের আড়ালে।

    সাবেক প্রেমিকা আর নতুন সহকর্মী—দুই নারীকে নিয়ে সাথে নিয়ে গ্রে নেমে পড়ল সত্য উন্মোচনের বিপজ্জনক বিপজ্জনক খেলায়।

    কিন্তু বিজয়ের মূল্য যে অনেক চড়া! অনাগত ভবিষ্যতের বিপদ সামাল দিতে দুজনের যেকোনো একজনকে উৎসর্গ করতে হবে তাকে।
    কার বলিদান দেবে গ্রে?


  • Book #4
    The Judas Strain: A Sigma Force Adventure

    ইন্দোনেশিয়ান দ্বীপপুঞ্জের ক্রিসমাস আইল্যান্ডসহ সংশ্লিষ্ট সাগরে ছড়িয়ে পড়ছে এক অদ্ভুত রোগ। জলজ প্রাণীর পাশাপাশি আক্রান্ত হচ্ছে দ্বীপবাসীরাও। তদন্ত করতে পাঠানো হলো ছায়ার আড়ালে থেকে কাজ করা সিগমা ফোর্সের সদস্য ড. লিসা কামিংস আর মঙ্ক কক্কালিসকে। ভয়াবহ প্লেগকে সামলাবার জন্য হাসপাতালে পরিণত করা বিলাসী এক জাহাজকে আস্তানা বানাল ওরা। কিন্তু জলদস্যুদের আচমকা আক্রমণে প্রাণ বাঁচানো হাসপাতাল রূপ নিলো প্রাণঘাতি জৈব-রাসায়ানিক অস্ত্র বানানোর ল্যাবে! গবেষণা করতে এসে নিজেদের জীবন নিয়েই টানাটানি লেগে গেল, অপহরণ করা হল তাদের।

    এদিকে এক আকস্মিক মোটর সাইকেল দুর্ঘটনার শিকার হয়ে সিগমা কমান্ডার গ্রেসন পিয়ার্সের ঘাড়ে চেপে বসল দুর্ধর্ষ গিল্ড এজেন্ট সেইচান। আকস্মিক উপস্থিতির চেয়েও বেশী অদ্ভুত ওর আকুতি। ও চায় গ্রে-কে সাথে নিয়ে আসন্ন দুর্যোগের হাত থেকে পৃথিবীকে বাঁচাতে। এদিকে গ্রে-র কাঁধে চেপে বসেছে বাবা-মার নিরাপত্তার ভয়, সেই সাথে মাথায় ঝুলে আছে গ্রেফতারি পরোয়ানা।

    গোটা দুনিয়া জুড়ে ছড়িয়ে পড়তে চলেছে বিধ্বংসী এক ভাইরাস “দ্য জুডাস স্ট্রেইন”! এই জীবনঘাতী ভাইরাসকে হাতের মুঠোয় আনতে আস্তে আস্তে জাল গুটিয়ে আনছে সিগমার চিরশত্রু, রহস্যময় গুপ্তসংগঠন-দ্য গিল্ড।

    এসব কিছুর সাথে ভাইরাসে আক্রান্ত মেরিন বায়োলজিস্ট সুজান টিউনিসের কী সম্পর্ক ? সত্যিই কি আছে চির রহস্যময় ফেরেশতাদের ভাষা, দ্য অ্যাঞ্জেলিক স্ক্রিপ্টের অস্তিত্ব? আসন্ন মহাপ্রলয় থেকে কে রক্ষা করবে পৃথিবীকে? সব রহস্যের জট লুকিয়ে আছে কম্বোডিয়ায় এক ভাঙা মন্দিরের গুহায়। তবে সেই রহস্য উন্মোচন করতে হলে ফিরে যেতে হবে সুদূর অতীতে, ১২৯৫ সালে, বিখ্যাত অভিযাত্রী মার্কো পোলোর সাথে, তার ভেনিসে প্রত্যাবর্তনের অভিযানে।


  • Book #2
    Map of Bones: A Sigma Force Adventure

    প্রাচীন রহস্য…এবং বর্তমানের সন্ত্রাসবাদ: দুটোকেই এক সুতোয় গেঁথেছে হাড়গুলো। ওগুলোর পেছনে ছোটা মানে—নিশ্চিত মৃত্যু!

    জার্মানির এক ক্যাথেড্রালে, জনাকীর্ণ সার্ভিস চলার সময়, একদল সশস্ত্র অনুপ্রবেশকারী সন্ন্যাসীর ছদ্মবেশে চালাল ধ্বংসলীলা। তবে হত্যাকারীদের লক্ষ্য স্বর্ণ নয়; তার চায় আরও মূল্যবান পুরস্কার: মেজাইদের হাড়, যারা একদা নবজাতক মসিহকে শ্রদ্ধা জানিয়েছিলেন!

    সেই হাড়গুলো এমন এক গুপ্তধন, যা বদলে দিতে পারে পুরো বিশ্বের কাঠামো।

    অশান্ত ভ্যাটিকানে গ্রেসন পিয়ার্সের নেতৃত্বে সিগমা ফোর্স ঝাঁপিয়ে পড়ল নিজেদের কাজে। এমন এক রহস্যের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ল যা ওদেরকে নিয়ে গেল পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্যের একটা থেকে আরেকটায়; শেষ হলো এক প্রাচীন, রহস্যময় এবং ভয়ঙ্কর গুপ্তসঙ্ঘের সামনে এসে। কেননা ওই চোরাই, পবিত্র দেহাবশেষ নিয়ে এমন অনেকের গোপন পরিকল্পনা আছে যা মানব্জাতির ভবিষ্যতটাইকেই বদলে দেবে।

    বিজ্ঞান আর ধর্ম হাতে হাত মিলিয়ে এমন এক বিভীষিকাকে সামনে এনে খাড়া করিয়ে দিল, যেমনটা সৃষ্টির সূচনালগ্ন থেকে এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি!


  • Book #1
    Sandstorm: A Sigma Force Adventure

    ব্যাখ্যার অতীত এক বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল লন্ডন মিউজিয়াম।
    নড়ে-চড়ে বসল বিশ্বের বেশ কয়েকটি গোপন সংগঠন। প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বের হলো লেডী কারা কেনসিংটন, সুন্দরী এবং বিদূষী ড. সাফিয়া আল-মায়াজ এবং নামকরা প্রত্নতাত্ত্বিক ওমাহা ডান। প্রবেশ করল এমন এক শহরে যা কল্পনাকেও হার মানায়। কিন্তু ওদের পিছু পিছু ধেয়ে এসেছে অন্যান্যরা। যাদের উদ্দেশ্য-সারা দুনিয়া জুড়ে বয়ে আনবে বিশৃংখলা। সেই সাথে আরব মরুভূমির বিপদ তো আছেই।
    সবার লক্ষ্যই এক-এমন এক ক্ষমতার উৎস খুঁজে বের করা, যেটা দুনিয়াকে পড়িণত করতে পারবে স্বর্গে অথবা ধ্বংস করে দেবে মানব সভ্যতাকে!
    কে জিতবে শেষ পর্যন্ত?